সময় সচেতনতা:
কোন দিন ডেটিং এর সময় দেয়া থাকলে একেবারে আগেই হাজির। আসলে ওদের তো কোন কাজ নেই তাই হয়তো তারাতারি এসে পরে। ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে নাকি সময় সচেতনাতা শিখতে হবে মেয়েদের কাছে। যাক.. তাহলে শিখে নেব।
পরীক্ষা নিরীক্ষা:
ঐ যে বলেছিলাম, যে কোন বিষয়ে খুতখুতে স্বভাব। যা এনে দেন তাই পরীক্ষা করে দেখবে। কোন তরকারীতে পোকা আছে তা ওদের কাছে না গেলে বুঝতেই পারবেন না। আপনি না হয় ডিজাইনার। একটা ডিজাইন করে ফেলেছেন। এখন যদি ভাল করে না দেখেন তাহলে কি চলবে?
রং সচেতনাতা:
কানের, নাকের, গলার গহনা, হাতের চুরি, জামা, ওড়না এমন কি জুতার মধ্যেও নাকি একই রকমে রঙের ডিজাইন প্রয়োজন। মার্কেটে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যায় মিলানো যায় না সহজে। ইদানিং কালের ভাল ভাল ওয়েব ডিজাইনারদের মাঝেও এই বেপারটা দেখতেছি। প্রতিটি ডিজাইনের লগো,আইকন, ফেভিকন, থিমের ডিজাইন, কনটেন্ট ও ফন্টের রঙের মাঝে বেশ একটা রঙের মিল। মনে হয় এটা ওই সব মেয়েদের কাছ থেকেই শিখেছে ওরা।
সামাজিকতা:
আজ কাল মোবাইল ফোনে মেয়েরা মিস কল দিয়ে দিয়ে ছেলেদেরা টাকা শেষ করে শুধু ওদের বক বক স্বাধ মিটায়।
কিন্তু এই বেশি বেশি বক বক করাটা নাকি আজ কাল নেটওয়ার্কিং এর জন্য ভাল। ফেসবুক টুইটার,ম্যাসেঞ্জারে সারাদিন বক বক করে নাকি আনেক লাভ হয়। অনলাইনের একটা ধন্দাও নাকি এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে.. কি ভয়ানক!!!
গুছিয়ে রাখা:
????????????????????????????????????????
দামাদামি:
বাজারে ইদানিং মেয়েদের আনাগোনা বেড়েছে। কারন ছেলেরা নাকি ভাল জিনিস পছন্দও করতে পারে না, বেশি দাম দিয়ে কিনে ফেলে। দোকানদাররাও জানে মেয়েরা অনেক দামাদামি করে।
কয়েক জনের ওয়েব বানিয়ে দেওয়ার অফার পেলাম, কিন্তু আমি দামের বেপারে কিছুই বলি নি। “ঠিক আছে বানিয়ে দবে টাকা পয়সার বেপারে কিছু বলতে হবে না।” কাজ শেষে যা দিল-তা রীতি মতো অপমানজনক। তাই মেয়েদের কাছ থেকে দামাদামিটা শিখেই নিতে হবে -ভাবছি।
ক্রিয়েটিভিটি:
মেয়েরা কি ক্রিয়েটিভ? আমার অফিসের বন্ধু বলে-”মেয়েদের মাঝে নাকি ক্রিয়েটিভ কিছু নাই।” কিন্তু কয়েকটা বান্ধবীর ক্লাস হ্যান্ড নোট দেখে মনে হলো একটু বেশিই ইউনিক। যাই হোক। বেশ কিছু ইউনিক আইডিয়া পেতে মেয়েদের কাছে গেলে আসুবিধা কোথায়?
No comments:
Post a Comment