মেয়েদের ছবি বিক্রি source বিভিন্ন স্টুডিও এবং মেয়েদের ফেসবুক প্রোফাইল এ থাকা আলবাম। বিক্রি হওয়ার পর ছবি গুলো ব্যবহার করা হয় pornography তে ফটোসপে এডিট হয়ে ছড়িয়ে যায় বাংলাদেশের আনাচে কানাচে। এডিট হওয়া এসব ছবির মুল ক্রেতা গ্রাম্য কিশোর-যুবক, যারা এডিটিং এর পার্থক্য ঠিক বুঝতে পারে না। আর, এসব ছবি দিয়ে হয়রানি করা, ব্লাকমেল করা এগুলো তো common ঘটনা...
এবার আসুন জানি কিভাবে ও কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে আপনার ছবি।
ডিজ়িটাল ক্যামেরার যুগ। আপনি যখন স্টুডিওতে ছবি তোলেন, তখন ওরা আপনাকে কাগজে ১টি নাম্বার লিখে দেয়। মুল ছবিটি থাকে ওদের computer e. পরবতী তে আপনার ছবির প্রয়োজন হলে আপনি ওই নাম্বার ওদের দিয়ে ওখান থেকে ছবির প্রিন্ট নিতে পারেন। ঝামেলার শুরু এখানেই...
এই চিত্র বাংলাদেশ এর প্রায় সর্বত্র। পাড়া মহল্লার স্টুডিও তে এই কাজ হয় সব থেকে বেশী। এলাকা ও মেয়ের চেহারা ভেদে ছবির দাম ৪০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে ওঠা নামা করে।
অনেক মেয়ে অচেনা ছেলের friend request accept করে। ফেসবুকে ছবি upload করে ইচ্ছামত। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এক মেয়েকে চিনি যে তার ভাত খাওয়ার ছবিও পারলে ফেসবুকে upload করে। এই সুযোগ কাজে লাগায় অনেকে। friend request দিয়ে মেয়ের friend হয়, তারপর album থেকে ছবি গুলো save করে। পরে ছবি গুলো বিক্রি করে দেয় স্টুডিও তে। এসব ছবি স্টুডিওয়ালা দের কাছে বিক্রি হয় ১০-১৫ টাকায়। edit এর পর এসব ছবি পরিনত হয় porn picture এ... আর, এসব ছবি ছড়িয়ে পরে সব জায়গায়...
অতএব, স্টুডিও তে ছবি তোলা, ফেসসবুকে ছবি upload করা এবং friend request accept করার ব্যাপারে আপুরা সতর্ক হন।
কিছু টিপস -
১/ যেখান সেখানে ছবি তুলবেন না। বড়, স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত কোন স্টুডিও থেকে ছবি তুলুন। elephant road এ মালঞ্চ restaurant er আশেপাশে, বাটা সিগনাল এ, গুলশানে কিছু ভাল দোকান আছে। যদি আপনার বাসা এগুলো থেকে দূরে হয়, এবং যাতায়াত সমস্যা হয়, হলে একসাথে অনেকগুলো ছবি প্রিন্ট করিয়ে রাখতে পারেন।
২/ friend request accept করার ব্যাপারে সতর্ক হন। ঊদার্যবশত যাকে তাকে friend বানাবেন না।
৩/ যদি কখনও এই ধরনের ঘটনা ঘটেই যায়, সবার আগে থানায় জিডি করুন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় অভিজ্ঞ কার সাহায্য নিন। মনে রাখবেন, আত্মহত্যা কোন সমাধান নয়।
এবার আসুন জানি কিভাবে ও কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে আপনার ছবি।
ডিজ়িটাল ক্যামেরার যুগ। আপনি যখন স্টুডিওতে ছবি তোলেন, তখন ওরা আপনাকে কাগজে ১টি নাম্বার লিখে দেয়। মুল ছবিটি থাকে ওদের computer e. পরবতী তে আপনার ছবির প্রয়োজন হলে আপনি ওই নাম্বার ওদের দিয়ে ওখান থেকে ছবির প্রিন্ট নিতে পারেন। ঝামেলার শুরু এখানেই...
এই চিত্র বাংলাদেশ এর প্রায় সর্বত্র। পাড়া মহল্লার স্টুডিও তে এই কাজ হয় সব থেকে বেশী। এলাকা ও মেয়ের চেহারা ভেদে ছবির দাম ৪০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে ওঠা নামা করে।
অনেক মেয়ে অচেনা ছেলের friend request accept করে। ফেসবুকে ছবি upload করে ইচ্ছামত। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এক মেয়েকে চিনি যে তার ভাত খাওয়ার ছবিও পারলে ফেসবুকে upload করে। এই সুযোগ কাজে লাগায় অনেকে। friend request দিয়ে মেয়ের friend হয়, তারপর album থেকে ছবি গুলো save করে। পরে ছবি গুলো বিক্রি করে দেয় স্টুডিও তে। এসব ছবি স্টুডিওয়ালা দের কাছে বিক্রি হয় ১০-১৫ টাকায়। edit এর পর এসব ছবি পরিনত হয় porn picture এ... আর, এসব ছবি ছড়িয়ে পরে সব জায়গায়...
অতএব, স্টুডিও তে ছবি তোলা, ফেসসবুকে ছবি upload করা এবং friend request accept করার ব্যাপারে আপুরা সতর্ক হন।
কিছু টিপস -
১/ যেখান সেখানে ছবি তুলবেন না। বড়, স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত কোন স্টুডিও থেকে ছবি তুলুন। elephant road এ মালঞ্চ restaurant er আশেপাশে, বাটা সিগনাল এ, গুলশানে কিছু ভাল দোকান আছে। যদি আপনার বাসা এগুলো থেকে দূরে হয়, এবং যাতায়াত সমস্যা হয়, হলে একসাথে অনেকগুলো ছবি প্রিন্ট করিয়ে রাখতে পারেন।
২/ friend request accept করার ব্যাপারে সতর্ক হন। ঊদার্যবশত যাকে তাকে friend বানাবেন না।
৩/ যদি কখনও এই ধরনের ঘটনা ঘটেই যায়, সবার আগে থানায় জিডি করুন। পরিস্থিতি মোকাবেলায় অভিজ্ঞ কার সাহায্য নিন। মনে রাখবেন, আত্মহত্যা কোন সমাধান নয়।
No comments:
Post a Comment